spot_imgspot_imgspot_imgspot_img
প্রচ্ছদগদ্যকবি, সমাজ এবং সভ্যতা

লিখেছেন : শিমুল আজাদ

কবি, সমাজ এবং সভ্যতা

শিমুল আজাদ

একজন কবির থাকে প্রাণময় হাত। চোখের চপলতা। ভোরের স্নিগ্ধতা। দুপুরের হলুদ ছায়া। বিকেলের ঝিলমিল ধ্বনি। সন্ধ্যার নিশির। রাতের নীরবতা। আলোর বর্ণিল শোভা, আঁধারের কম্পমান চোখ। এ কারণে কবি মাত্রই অস্থির গতিময়। স্নিগ্ধ বুননে ঋজু। আলোকিত সমৃদ্ধ তারকা। কবিকে বোঝা সামাজিক-প্রাতিষ্ঠানিকভাবে দুরূহ। কবি যেভাবে তাঁর সমাজকে, তাঁর পরিবেশকে, মানুষকে, প্রাণীকুলকে অনুভব করতে পারেন-অন্যদের পক্ষে, সার্বিক বিশ্লেষণে সেভাবে পরিমাপ করা সম্ভব হয় না। হয়ে ওঠে না। কবি নির্মাণে কম্পমান। সৃষ্টির সুন্দর স্বপনে বিভোর। এক কথায় তিনি সংগ্রাহক, পরিমাপক এবং বিচারক। জড় ও জীব জগৎ থেকে সংগ্রহশীলতার মধ্য দিয়ে তিনি সৃষ্টি করেন। সৃষ্টি অর্থাৎ প্রাণদান। রূপ নির্মাণ। চিন্তা-ভাবনার আত্মার সার্বিক চলমানতা। আঁধার এবং আলোর সুষ্ঠু সমন্বয়। সত্য ও সুন্দরের পরিপার্শ্বিক অবস্থানকে, নিরপেক্ষ বিশ্লেষণে কবি জেগে থাকেন। এ কারণে তিনি সংগ্রাহক, পরিমাপক, বিচারক এবং দিক নির্দেশক।

কবি সমাজের জন্য জরুরি। তাঁর ভাষার, ধ্বনির সার্বিক সুস্থতা এবং সমৃদ্ধির জন্য। জরুরি তাঁর চৈতন্যের ; স্বচ্ছ দৃষ্টি কোণের। -সাম্যময় হৃদয়ের উদ্ভাসের। কথনের সৌন্দর্যের জন্য, ব্যবহারিক প্রয়োজনে কবির শব্দ, বাক্য অতীব গুরুত্বপূর্ণ। এ কারণে কবিতার পৌরুষত্ব একক। ভাব প্রকাশের বাহন ভাষা। ভাষার গতিময়তা, সমৃদ্ধতা, আলঙ্কারিক প্রয়োগ, সুর, ছন্দ, শাব্দিক ঐশ্চর্য রঙ, গন্ধের এক অপূর্ব সংযোজন কবিতার ক্ষেত্রে অতুলনীয়। এ জন্য সংস্কৃতির সমৃদ্ধতর স্তর একমাত্র কবিতা ধারণ করে। কবিগণ সমাজের সংগতি, অসংগতি প্রকাশের ক্ষেত্রে আপসহীন। ভালবাসার স্বতস্ফূর্ত প্রকাশ, আনন্দের নির্ভেজাল উৎসব একজন কবির কাছে প্রাকৃতিক অধিকারে অঙ্গীভূত। কবিই পারে সাহসী হতে। সংগ্রাম করতে। ভালবাসতে। বদ্ধতার, শৃঙ্খলার শিকড়কে উপরে ফেলতে। রুচির বিকাশে কবির সম্ভাবনা অসম্ভবের। আলোকিত আলোময়, সুনিশ্চিত বিশ্বস্ত। কবির কলম জানে শব্দের সহজতা, সমৃদ্ধতা। বিদগ্ধ বাইবেলের বাণী, বেদের বীণার তার, আল কোরানের ঐশ্বর্য কতটা কষ্টে অর্জিত। কবিকে ধারণ করা সামাজিকভাবে সংগত। কবি সমাজকে ধারণ করেন। সমাজ সম্পূর্ণরূপে তাঁকে ধারণ করতে সক্ষম নয়। সক্ষমতা ইতিহাসে ঘটে নি বর  অক্ষমতার অন্ধকার শরীরে সমাজ অপেক্ষায় আছে। ছিল। থাকবে!!!

কবিকে শিক্ষা দেওয়া সমাজের সাজে না। সাজলে একজন মধুসূদন দত্ত, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, নজরুল ইসলাম, জীবনানন্দ দাশ, সুকান্ত ভট্টাচার্য, ফররুখ আহমদ, আজীজুল হক, আবুল হাসান, রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ, শামসুর রাহমান, আল মাহমুদ, হুমায়ূন আজাদ, বিনয় মজুমদারকে শ্রদ্ধা করার কিছুই থাকে না। বর  সমাজের শিক্ষার হাতে খড়ি যুগে যুগে কবিদের কাছেই ঘটে। শিল্পীর ঐশ্বর্য আগলে সমাজ তাঁর সৌন্দর্যে, পৌরুষত্বে, বিবেচনায় বিষাক্ত তীর নিক্ষেপ  করে। যে কারণে সক্রেটিসকে নিজের হাতে বিষের পেয়ালা তুলে নিতে হয়। যেশাস ক্রাইস্টের বুকে পেরেকের জ্বালা বহন করতে হয়। নজরুলের বীরত্বে, ঐশ্বর্যে মহানুভবতার শরীরে উন্মাদনার তীর ছুঁড়তে হয়। জীবনানন্দ দাশকে ট্রামের চাকায় পিষতে, ফেদরিকা গার্সিয়া লোকাকে খুন করতে, বেঞ্জামীন মোলায়েসকে ফাঁসি দিতে সভ্যতার সমাজের পবিত্র কর্তব্য হয়ে দাঁড়ায়। কবি একা, নিঃসঙ্গ, স্বয়ম্ভু।  প্রাণময় প্রকাশে সমাজের বাঁধন, বেড়ি কাটতে ভাঙতে তিনি জড়তা রাখেন না। কারণ মৃতের আত্মার করুণ ক্রন্দনে কবির জীবন্ত প্রাণেতে বেঁধে কষ্ট। কবি যন্ত্রণা লাঘবে দৃষ্টির দূরবর্তী দর্পণে মৃত্যুর মিছিলে মশাল হাতে ছোটেন। কবিকে বোঝা, জানা, শোনা সামাজিক মৃত্যুর স্তব্ধতায় অসম্ভব। কবি নিজেই নিজের শিক্ষক। কবি নিজেই নিজের বিচারক। কবি অন্যের শিক্ষার, বিচারের ধার ধারেন না। মানেন না মিথ্যে ভাষণের, কর্মের আনন্দের ঝকমকি বাহার, মেকিময় গানের, ছবির, সুরের রঙের ছোঁয়া। কবিকে যতই সমাজ, জাতি, মান-সম্মান, ধর্ম-বর্ণ, জাতীয়তার দোহাই দেওয়া হোক না কেন! সে কখনো থামে না, মানে না এবং মরে না। মৃত্যুর ক্ষুদ্রতা তার বৃহৎ অবকাঠামোকে একটুও পারে না ছুঁতে। আর এখানেই একজন কবির মহত্ব। কবিতার জয়, জয়কার। কবির স্বার্থকতা। কবির পৌরুষত্ব, ঐশ্বর্যময়তা!! কবিদের অন্তকরণ থেকে কবিতার প্রকাশ হয়েছে যুগে যুগে। কলমের কালিতে, কাগজে, পাতায় তার বেশ কিছু ছাপ স্থাপিত হয়েছে। হারিয়েছে অনেক। তারপরও সমাজ পাঠকবর্গ অনেক কবিতার উপস্থিতি থাকা সত্তে¡ও স্পর্শ পায় নি। পারে নি তার গন্ধে, বর্ণে, মর্মে পৌঁছাতে। সভ্যতার, জ্ঞানের আত্মার পরিশুদ্ধির জন্য এটা বড় দুর্ভাগ্যের কথা। অতীতে অনেক কবি বাংলা সাহিত্যে কবিতা লিখেছেন। ‘চর্যাপদ’ এর কাল যদি হাজার খ্রিষ্টাব্দ থেকে ধরা হয় তবে বাংলা কবিতার, সাহিত্যের ইতিহাস প্রায় হাজার বছরের। আর এর মধ্যে এককভাবে কবিতার আধিপত্য আঠারোশ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত। এবং তা এখন ও প্রবলভাবে বগমান। ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ থেকে পূর্ণাঙ্গ বাংলা গদ্য চর্চার ইতিহাস। 

বর্তমানে আমরা যারা সাহিত্য, সমাজ, সাংস্কৃতি, শিল্প নিয়ে কাজ করছি তাঁরা কতটুকু ইতিহাসের প্রতি আন্তরিক! আমরা আধুনিক কালের কয়েকজন উলেখযোগ্য কবির কথা জানি। তাঁদের নাম উচ্চারণ করি। মাইকেল মধুসুদন দত্ত, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল ইসলাম, জীবনানন্দ দাশ, ফররুখ আহমদ, আল মাহমুদ, আজীজুল হক, শামসুর রাহমান, শহীদ কাদরী, শক্তি চট্টোপাধ্যায়, সৈয়দ শামসুল হক, সিকদার আমিনুল হক, আবু জাফর ওবায়েদ উল্লাহ, শামছুল আলম, রফিক আজাদ, নির্মলেন্দু গুণ, সমুদ্র গুপ্ত, মুহম্মদ নূরুল হুদা, খন্দকার আশরাফ হোসেন, রেজাউদ্দিন স্টালিন প্রমুখ। শুধুমাত্র আমরা তাঁদের নাম উচ্চারণ করি। আমরা বোদ্ধা পাঠকেরা কখনো তাঁদের কবিতা বোঝবার চেষ্টাতো দূরের কথা, ছুঁয়েও দেখি না। অথচ কবি ও কবিতার আলোচনার ক্ষেত্রে বেশ অকপটে তাঁদেরকে নিয়ে তর্কযুদ্ধে নামি। এছাড়া! বর্তমান কবিতার ধারা, গতি-প্রকৃতি নিয়ে কিছু শিক্ষিত সমাজ বেশ ব্যাঙ্গাত্মক বিশ্লেষণ করেন। তাদের প্রতি যথেষ্ট শ্রদ্ধা ও সম্মান নিয়ে বলতে হয়, সত্যি যদি তাঁদের কবিতার প্রতি শ্রদ্ধাবোধ থাকে  তবে কার্যক্ষেত্রে তা প্রকাশ করা উচিত। অনেক সাধারণ পাঠক আছেন যারা কবিতার বেশ একান্তে অবস্থান করছেন। পাঠকের কথা বাদ দিয়ে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের কবিতার পাঠ্যদানের মান সম্পর্কে আমি যতটুকু জানি সেখানে কবিতার সঠিক, বিশুদ্ধ চর্চা বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে হয়ে ওঠে নি। যে কারণে পাঠক বর্গের কাছে কবিতার প্রকৃত রঙ, রস, গন্ধ ঠিকমতো পৌঁছাচ্ছেনা। বাংলা সাহিত্যের পাঠদান প্রকল্পে  শিক্ষা ব্যবস্থার বিশেষ ক্রটির কারণে বাংলা ভাষা বা সাহিত্যের সমৃদ্ধি ঘটছে না। কবিগণ অক্লান্ত পরিশ্রম ও ক্ষরণের মধ্য দিয়ে যে ভাষা, সৌন্দর্যের জীবনের, বোধের দিক নির্দেশন করছে তা ব্যর্থ হচ্ছে।  এবং সে কারণে আমরা যারা সচেতন সমাজ, তাদের উচিত অন্তর্গত বিষয়গুলির পূর্ণ সমাধান করা। 

একজন কবি যে বিশুদ্ধতায়, কবিতার কাছে সৃষ্টির কাছে সমর্পিত নিশ্চয় তাঁর সৃষ্টিকর্ম মিথ্যে হতে পারে না। মজার ব্যাপার আমরা মানুষেরা মূলতঃ দুঃখবিলাসী। ট্রাজেডির কোপানলে কেউ না পরলে আমরা তাকে গুরুত্ব দেই না, শ্রদ্ধা করি না।  ট্রাজেডিটিই মূলতঃ আমাদের কাছে মুখ্য। যে কারণে অকালমৃত্যু, অসুস্থ অবস্থায় ধুকে ধুকে মৃত্যু, উন্মাদ অবস্থায় মৃত্যু, ক্ষুধায়, অনাহারে, প্রহসনে মৃত্যুগুলির ধারণকারী কবিদের প্রতি, তাঁদের সৃষ্টির প্রতি, আমাদের একধরনের শ্রদ্ধা এবং সমীহ ভাব তৈরী হয়। আর তখনই আমরা তাঁর সৃষ্টিকর্ম নিয়ে প্রশংসা করি। স্মরণ সভা করি। কিন্তু জীবিত কালে তাঁর অসুস্থতা নিরূপণে, তাঁকে বাঁচার সুযোগদানে কোনোরূপ সহায়তা করি না। বর  সচেতনভাবে তাঁকে মৃত্যুমুখে পতিত করি। দুঃখ দিই, লা না, গঞ্জনা, অপমান, সব কিছু করি। মোদ্দা কথা কবিকে বাঁচিয়ে রাখা, আমাদের সমাজের পক্ষে অসম্ভব। মৃত ব্যক্তির, চিন্তার, সৃষ্টির বন্দনা সহজ কারণ তার ব্যাখ্যা ইচ্ছামত দেওয়া এবং ব্যবহার করা যায়। আর কাউকে প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে হত্যা করতে পারলে সেটা আমাদের জন্য আরও সহজ হয়ে ওঠে। কবির জীবিতকালে তা সম্ভব নয় কারণ তাঁকে তাঁর সত্য থেকে বিচ্যুত করে তাঁকে এবং তাঁর কবিতাকে নষ্টামি, নোংরামি, অন্ধকার দ্বারা আচ্ছন্ন করে অপদস্থ করা সম্ভব হয় না। সে কারণে একজন কবিকে মৃত্যুদণ্ড দিতে হয়। সক্রেটিসকে বিষপান করতে হয়। যেশাসকে হতে হয় ক্রশবিদ্ধ। মদুসূদনকে অসুস্থ, নজরুলকে উন্মাদ, জীবনানন্দকে ট্রামের চাকায় পিষ্ট, লোরকাকে খুন, নাজিম হিকমতকে জেল ; বেঞ্জামিন মোলায়েসকে দিতে হয় ফাঁসি।

সার্বিক বিচারে সহজ ও স্বাভাবিকতার নামে সামাজিক প্রতিষ্ঠান করে নষ্টামি, ভণ্ডামি। পতিতাবৃত্তি এ সমাজে স্বীকৃত, প্রেমের স্বতঃস্ফ‚র্ত মিলন অস্বীকৃত। কবি ও কবিতার গালাগলি, খুন ধর্ষণ, অসম্মান বেশ উপাদেয়। কাজেই উপরে উপরে সংস্কৃতিমান, ভাল, সভ্য আধুনিক, প্রগতিবাদীদের খুঁজে বের করতে হবে। সামাজিক নষ্টামির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো একজন কবির প্রকৃতিগত অধিকার। এ অধিকারের উপর হস্তক্ষেপকারী সমস্ত শক্তিই হচ্ছে নষ্টআত্মার শক্তি, ধ্বংসের পথক্রম । অন্ধকারের গান তাদের প্রাত্যহিক আরাধনা। একটি সুস্থ সমাজ, সুন্দর মনের, প্রাণের অধিকারী হতে হলে কবিতার বিশুদ্ধ চর্চার প্রয়োজন। কবি ও কবিতার পবিত্র সংরক্ষণ ও পরিচর্যার প্রয়োজন। রক্তাক্ত প্রজন্মের পরিশুদ্ধতা, বিশুদ্ধতা এখানে যে সে স্বেচ্ছায় এ সংগ্রামে লিপ্ত। সে জানে সব কিছুর প্রথম এবং শেষে তাকে রক্তাক্ত হতেই হচ্ছে, হতে হবে। বিকল্প চিন্তা এবং বিশ্বাস বলে অন্য কিছু সেখানে নেই, সাজেও না।

আরও পড়তে পারেন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

জনপ্রিয়

সাম্প্রতিক মন্তব্য সমূহ

পথিক মোস্তফা on সাক্ষাৎকার : নয়ন আহমেদ
সৈয়দ আহমদ শামীম on বাংলা বসন্ত : তাজ ইসলাম
Jhuma chatterjee ঝুমা চট্টোপাধ্যায়। নিউ দিল্লি on গোলাপ গোলাপ
তাজ ইসলাম on রক্তাক্ত স্বদেশ
আবু বকর সিদ্দিক on আত্মজীবনীর চেয়ে বেশি কিছু
ঝুমা চট্টোপাধ্যায়। নিউ দিল্লি। on জন্মদিনের কবিতা : সাজ্জাদ বিপ্লব
দিশারী মুখোপাধ্যায় on গুচ্ছ কবিতা : গোলাম রসুল
দিশারী মুখোপাধ্যায় on নির্বাচিত ১০ কবিতা : কামরুজ্জামান
তাজ ইসলাম on Menifesto of the Inevitable Revolution
কাজী জহিরুল ইসলাম on দীর্ঘ কবিতা : তাজ ইসলাম
দীপশিখা পোদ্দার on গুচ্ছ কবিতা : কাজল সেন
সৈয়দ সাইফুল্লাহ শিহাব on গুচ্ছ কবিতা : তাজ ইসলাম
নয়ন আহমেদ on রবীন্দ্রনাথ
নয়ন আহমেদ on কিবরিয়া স্যার
বায়েজিদ চাষা on গুচ্ছ কবিতা : অরুণ পাঠক
আবু আফজাল সালেহ on দীর্ঘ কবিতা : অভিবাসীর গান
কাজী জহিরুল ইসলাম on রবীন্দ্রনাথ
আবু সাঈদ ওবায়দুল্লাহ on গুচ্ছ কবিতা : হাফিজ রশিদ খান
আবু সাঈদ ওবায়দুল্লাহ on অক্ষয় কীর্তি
আবু সাঈদ ওবায়দুল্লাহ on অক্ষয় কীর্তি
নয়ন আহমেদ on আমার সময়
মোঃবজলুর রহমান বিশ্বাস on গুচ্ছ কবিতা : দিলরুবা নীলা
তৈমুর খান on অক্ষয় কীর্তি
তৈমুর খান on অক্ষয় কীর্তি
তৈমুর খান on অক্ষয় কীর্তি
কাজী জহিরুল ইসলাম on অক্ষয় কীর্তি
Quazi Islam on শুরুর কথা
আবু হেনা আবদুল আউয়াল, কবি ও লেখক। on আমিনুল ইসলামের কবিতায় বৈশ্বিক ভাবনা
ড. মোহাম্মদ শামসুল আলম, নওগাঁ সরকারি কলেজ নওগাঁ। on আমিনুল ইসলামের কবিতায় বৈশ্বিক ভাবনা
নয়ন আহমেদ on ঈদের কবিতা
নয়ন আহমেদ on ফেলে আসা ঈদ স্মৃতি
নয়ন আহমেদ on ঈদের কবিতা
পথিক মোস্তফা on ঈদের কবিতা
পথিক মোস্তফা on স্মৃতির ঈদ
পথিক মোস্তফা on ঈদ স্মৃতি
Sarida khatun on ঈদ স্মৃতি
নয়ন আহমেদ on ঈদ স্মৃতি
আবু সাঈদ ওবায়দুল্লাহ on দীর্ঘ কবিতা : আবু সাঈদ ওবায়দুল্লাহ
পথিক মোস্তফা on শৈশবের ঈদ : একটি স্মৃতি
পথিক মোস্তফা on স্মৃতির ঈদ
নয়ন আহমেদ on স্মৃতির ঈদ
নয়ন আহমেদ on আমার ঈদ
নয়ন আহমেদ on ঈদের আনন্দ
শাদমান শাহিদ on শৈশবের ঈদ উৎসব
নয়ন আহমেদ on শৈশবের ঈদ উৎসব
আবু সাঈদ ওবায়দুল্লাহ on সাম্প্রতিক কবিতা : নয়ন আহমেদ
মুস্তফা জুয়েল on আমি আর আমার গাযালি
কাজী জহিরুল ইসলাম on গুচ্ছ কবিতা : মুর্শিদ-উল-আলম
মোহাম্মদ মাহিনুর আলম (মাহিন আলম) on অপদার্থবিদ্যা
সৈয়দ সাইফুল্লাহ শিহাব on দেশপ্রেমের ১০ কবিতা : সাজ্জাদ বিপ্লব
কাজী জহিরুল ইসলাম on বিশ্ববিচরণশীল কবিমানুষ
কাজী জহিরুল ইসলাম on বিশ্ববিচরণশীল কবিমানুষ
আবু সাঈদ ওবায়দুল্লাহ on নির্বাচিত ২৫ কবিতা : সাজ্জাদ বিপ্লব
মোহাম্মদ মাহিনুর আলম (মাহিন আলম) on প্রিয়াংকা
প্রত্যয় হামিদ on শাহীন খন্দকার এর কবিতা
মহিবুর রহিম on প্রেম ও প্যারিস
খসরু পারভেজ on কাব্যজীবনকথা
মোঃ শামসুল হক (এস,এইচ,নীর) on সুমন সৈকত এর কবিতা
এম. আবু বকর সিদ্দিক on রেদওয়ানুল হক এর কবিতা