spot_imgspot_imgspot_imgspot_img
প্রচ্ছদগদ্যবৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের অন্যতম অংশীদার 'বাংলা রিভিউ' : পর্ব--৪

লিখেছেন : মাহমুদ নোমান

বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের অন্যতম অংশীদার ‘বাংলা রিভিউ’ : পর্ব–৪


মাহমুদ নোমান|

আন্দোলনের সময় বিপ্লব ঘটাতে বিপ্লবী মনোভাব বজায় রাখতে যেসব কবিতা লেখা হয় সেখানে দৃশ্যকল্প উপস্থাপনা কিংবা উপমার ব্যবহারের পরিমিতিবোধ থাকে এমনকি চটজলদি অনুরণন তুলতে স্বাক্ষাৎ মনযোগানো শব্দের ব্যবহার করা হয়। আরেকটা কথা মনে করি কবিতা কখন কীভাবে কোথায় কবিকে থমকে দাঁড়িয়ে দেয় জিজ্ঞাসায় মুখরিত বলনে কবিই তো জানে না। সেজন্য এই বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে যেসব কবি নিজের মন থেকে তাগাদা পেয়েছে এমনকি ভাব বোধের আলো চমৎকার প্রতিসরিত করতে পেরেছে হয়তো কালজয়ী কিছু লাইন ইতোমধ্যে লেখা হয়েছে। হয়তো-বা ভবিষ্যৎ প্রজন্ম আবিস্কার করবে যখন আরেক বিপ্লব সংগঠিত হবে। বিপ্লব থামার নয়, এই বিপ্লব শেষ বিপ্লব নয়। এই বিপ্লব আরেক বিপ্লব ঘটিয়ে দেবে এটাই সহজাত। কেননা সবার চাহিদা মনপছন্দ এক নয়। পরমতসহিষ্ণুতা সবার থাকে না। অনেকে অন্যের কবিতা দেখলেও হিংসাত্বক পীড়ায় দংশিত হয়। অথচ কবিতা হতে হয় আপনার মতোই আপনারই কবিতা; কথা বলছি এই বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে বিপ্লবের কথা,হ্যাঁ,এই বিপ্লব আরেক বিপ্লব ঘটিয়ে দেবে যখন আরেক বৈষম্য মাথাচাড়া দিবে,এজন্যই ক্ষমতা পেয়ে মহৎ হবার সাধনা করা লাগে। আপাতত এই বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সাহিত্যমনা সুশীল সমাজে জাগরিত শক্তি আর একতাবদ্ধ মুঠোভরা সাহসে কবি সাজ্জাদ বিপ্লবের ‘বাংলা রিভিউ’ কেমন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে, এটাই বলতে উপরোক্ত কথাসব এই মুহূর্তের অনুধাবন;
এই বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শুরু থেকে বিশেষ করে আবু সাঈদের মৃত্যুর পরে ‘বাংলা রিভিউ’ পত্রিকাটিও বিশেষ মনোযোগ আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়েছে সক্রিয় ভূমিকায়। ‘রক্তাক্ত স্বদেশ’, ‘রুয়ে দিয়ে রক্তবীজ’ ও ‘শহীদ আবু সাঈদ ও অন্যান্য কবিতা’-এর শিরোনামে একেকটা অসামান্য কর্মযজ্ঞের পর বাংলা ভাষাভাষী গুরুত্বপূর্ণ ও প্রতিশ্রতিশীল কবিদের অগ্নি ঝরা পালকে লিখিত কবিতা ও প্রবন্ধে জাগরণ ঘটিয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় এমনকি যখন স্বৈরাচারীর ঘৃণিত শাটডাউনে আমরা নেটওয়ার্ক বাইরে অন্ধকার গলিতে কী কী হচ্ছে জানিও না তখন আমেরিকা প্রবাসী কবি বদরুজ্জামান আলমগীর (পেনসিলভেনিয়া), আহমদ সায়েম (পেনসিলভেনিয়া), সুমন শামসুদ্দিন (নিউইয়র্ক), মনিজা রহমান (নিউইয়র্ক) এমনকি সম্পাদক কবি সাজ্জাদ বিপ্লব(আটলান্টা) এর ১০টি কবিতা প্রকাশিত হয় ‘বাংলা রিভিউ’ পত্রিকায়; এই এক অভূতপূর্ব জার্নির দলিল। এসব প্রবাসী কবির কলম ধরাকে কৃতজ্ঞতাচিত্তে স্মরণ করা উচিত মনে করি; আমি নিশ্চিত এসব কবির কবিতার কোন একটি কবিতা কিংবা কোনও কবিতার কয়েকটা লাইন বিপ্লবী কারও মস্তিষ্কে,মননে বিশেষ রেখাপাত করেছে। ভবিষ্যত প্রজন্মের পাঠকের কাছে কয়েকটি লাইন সাক্ষ্য দেবে এই বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কথা–

একজন সাঈদ বুক টান-টান করে দেখিয়ে-দিয়েছে
শত্রুর মোকাবেলায় কি করে দাঁড়াতে হয়
– একজন সাঈদ; আহমদ সায়েম)

আহমদ সায়েমের কবিতার উপরোক্ত লাইনগুলি কীরকম সহজ সরল বয়ানে ভাবিত জগতকে নাড়িয়ে দিয়ে অন্তর্ভেদ করে দিয়েছে, যেন বুকের গুলিটা মুক্তিকামী সকলের বুকে লেগেছে। আন্দোলনে লিখিত ভাষার কবিতা বুঝি এমন, জনসাধারণের মুখে উচ্চকিত কন্ঠের ভাষা। এখানে নিরীক্ষা করার তেমন সুযোগ নেই অথচ নতুন একটি কবিতা যে কবিতাকে নতুন মনে হয় সেটিই নিরীক্ষিত কবিতা মনে করি…

এই বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তোলপাড় সময়ে কবি বদরুজ্জামান আলমগীরের তিনটি কবিতা দৃশ্যকল্পের ভাবিত বক্তব্যে দরদ মাখা উচ্চারণ; বদরুজ্জামান আলমগীর প্রবাসরত বাঙালি, অনলাইন মিডিয়ার বদৌলতে অন্তর্জালের উছিলায় মাতৃভূমির ধ্বংস লীলা দেখে ভেতরে খামচে ধরায় অসহায় বাংলাদেশের কবি। তিনি বাংলাদেশের পূর্ববর্তী বিপ্লবের ইতিহাসও স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন সুনিপুণ বিশ্লেষণে; মাতৃভূমির মাতৃভাষার স্বৈরাচারের বন্দুকের গুলিতে সন্তানতুল্য ছাত্রদের লাশগুলি নিজের সন্তান মনে করে এক দরদী দীর্ঘশ্বাস বাহিত করেছেন কবিতায়–

আজ নিউইয়র্ক থেকে আমার এক বন্ধু ফোন করে,
কিন্তু কথা বলে না, আমার বন্ধুটি কোন কথা বলে না
কেবল ফুঁপিয়ে কাঁদে, নদীর পাড় ভাঙার মত কাঁদে সে।

আমার ধারণা হয়– ঢাকায় যে তার বোন স্কয়ার হাসপাতালে
ইনটেনসিভ কেয়ারে আছে– সে বোনটি হয়তো মারা গ্যাছে।
কিন্তু আমার বন্ধুটি বলে– না তার বোন ঘুরে দাঁড়িয়েছে,
ওর ঝুঁকি নেই, শরীর বরং অনেকটাই ভালোর দিকে।

বন্ধুটি কাঁদে, ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে অবিরল কাঁদে আর বলে–
আমি তো আদতে দেশে ছিলাম না বললেই চলে,
পঁয়তাল্লিশ বছর বাইরে আমি, দেশে তেমন ছিলামই না
ভেবেছিলাম যাবো তো– শেষ দিনগুলো দেশে থাকবো!

বন্ধুটি বলে, কাল থেকে মনে হচ্ছে আমি দা ভিঞ্চির
দুনিয়া কাঁপানো পেইন্টিং ভিট্রুভিয়ান ম্যান হয়ে গ্যাছি-
আমি আবু সাঈদ– আমি দা ভিঞ্চির ভিট্রুভিয়ান ম্যান দুনিয়ার ভরকেন্দ্রে মায়া ও নিষ্ঠুরতার একান্ত সিন্থেসিস;
আমিই সার্কেল ও চতুর্ভুজ– দুনিয়ার ভরকেন্দ্রে একজন
আবু সাঈদ- বরকত, আসাদ ও একটানা নূর হোসেন।

আমার বন্ধুটি কেবল বলে– আমি জানি না কেন এতো
অসহায় বোধ করি- আমার সন্তানেরা মারা পড়ছে
গুলির মুখে ছিঁড়ে যাচ্ছে ওম, শীত রোদ ও স্মৃতির ক্ষুর।
দুটি কথা বলেই আমার নিঃসন্তান বন্ধুটি আবার কাঁদে-

আমি বাংলাদেশ,আমিই মা– আমার সন্তানেরা খুন হচ্ছে,
ঘরে, পথেঘাটে, রাস্তায় আমার সন্তানেরা থেঁতলে যাচ্ছে!
– কান্না’ কবিতা/
(উৎসর্গ : কররেখার ধাঁধায় সর্বশহীদ শাহজাহান, মোহাম্মদ ফারুক, ওয়াসিম আকরাম, আবু সাঈদ, ফয়সাল আহমেদ শান্ত, অজ্ঞাতনামা একটি ভাই।)

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সুবাদে ‘বাংলা রিভিউ’-এর সাহিত্য আয়োজনে বদরুজ্জামান আলমগীরের কবিতা পড়ার সৌভাগ্য হয়েছে। উনার কবিতা আপাত সুস্থির বক্তব্যে নির্ভেজাল আকুতি চুপচাপ লক্ষ্যে পৌঁছতে পারে। শানিত চেতনা চর্চার উৎকর্ষ সাধনার্থে ভেতর দাগিয়ে দিতে পারে বদরুজ্জামান আলমগীরের কবিতা, নিম্নে ‘মিল-অমিল’ কবিতার চুম্বক অংশ পড়তে পারি–

হাশরের দিনের কথা শুনি–
ময়মুরুব্বিরা কয়- হুঁশেদিশে থাকো মিয়া,
হাশরের দিন কেউ কাউকে চিনবে না–
মা বুঝবে না তার সন্তান কে, ছেলে চিনবে না
তার বাবাকে, মা-কে;
আজকের অতি ভঙ্গুর দিনে আমার দেশ–
তাকে দেখে বুঝতে পারি হাশরের দিন
কেমন হবে, আমরা কতোটা অসহায় বোধ করবো!
তবে কেমন জানি তাজ্জব ব্যাপার ঘটছে–
একটা জিনিস কিন্তু মুরুব্বিদের বর্ণনার সঙ্গে
খাপেখাপ মিলছে না–
আজ আমার জন্মভূমি হাশরের থেকেও অধিক হাশর,
– মিল-অমিল; বদরুজ্জামান আলমগীর)

এই বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের উত্তাল সময়ে ‘বাংলা রিভিউ’-এর ত্বরিত কবিতা নির্বাচনে একা হাতে কবি সাজ্জাদ বিপ্লব দারুণ দক্ষতা দেখিয়েছেন। এই কথা বলার কারণ অস্থির সময়ে সাহিত্য মানের দিকে নজর রাখা কষ্টসাধ্য, যদি প্রতিদিন বিপ্লবের দিকে নজর রেখে লেখা আপলোড দিতে হয়। এই সিরিজে উল্লেখযোগ্য কবিরাই লিখেছেন, সেই ব্যাপারটি যে কারও সুনজর কাড়তে সক্ষম হবে সুনিশ্চিত। এই বিপ্লব কালে কবি মনিজা রহমানের একটি মাত্র কবিতা ‘রংপুরের যিশু’ অন্যরকম বিষয় উপলব্ধি গাম্ভীর্যে উপস্থাপিত হয়েছে। শহীদ আবু সাঈদের মৃত্যুর চিত্রাবলী বেশ দরদে উপস্থিত যেন–

পিছনে ক্রস ছিল কি ছিল না জানা খুব জরুরী নয়
সব ক্রসই দেখা যায় না, হয়ত সে দেখেছিল
তাই দুই হাত পেতে দিয়েছিল ক্রুশ কাঠে মাটির সমান্তরাল।
হঠাত সে হয়ে গেল যিশু । আর রংপুর গলগোথা ।
ফাটা দেয়ালের ফাঁক দিয়ে বেরিয়ে এল কালসাপ
সকাল দুপুর সন্ধ্যা একাকার হয়ে ডুবে গেল ক্ষুধার্ত নদীতে
বাংলাদেশের মানচিত্রে যিশুর দেহ মুড়িয়ে দিই ।
– রংপুরের যিশু; মনিজা রহমান)

০২.
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে কেন্দ্র করে ‘বাংলা রিভিউ’ বৃহৎ কলেবরে সাহিত্যের মেলবন্ধন ঘটিয়েছেন। দেশ ও প্রবাসে অবস্থানরত কবিদের ভিন্ন ভিন্ন মেজাজের কবিতায় কথা বলা আন্দোলনরত জনগনের মাঝে সাহস জুগিয়েছেন এবং সময়ের স্মারক হিসেবে ‘বাংলা রিভিউ’ বাংলা সাহিত্যের মহৎ উদ্যোগ নিয়েছেন; এই কলেবরে সুমন শামসুদ্দিনের একটা কবিতাও আমার কাছে বিশেষ মনে হয়েছে মেসেজকে চমৎকার উপস্থাপনের জন্য–

আমার মুখ বন্ধ করেছো,
আমার হাত কথা বলবে,
আমার হাত ভেঙেছো,
আমার দেহ কথা বলবে,
দেহ নিষ্প্রাণ করেছো!
আমার লাশ কথা বলবে,
আমার লাশও গুম করেছো!
আমার আত্মা কথা বলবে,
আর তো কিছু করতে পারবে না!
– কোথায় পালাবে তুমি?;সুমন শামসুদ্দিন)

এই সিরিজে সুমন শামসুদ্দিনের তিনটা কবিতার মধ্যে একটি সনেট সৃজনও দেখেছি। ১৪ মাত্রার অক্ষরবৃত্তে সাজানো সনেটে রিদমিক দোলা দিয়েছেন অন্ত্যমিলে–

পিপিলিকা উঠে এসো শকুন বধিতে
অচকিতে চলে এসো দুষণ রোধিতে,
শকুন জানে না কভু একতার গুন
এখনি সময় তারে ছুঁড়ি হারপুন।

পিপিলিকা দলে বলে চলে বেসামাল
একতা-আগুন জাগে সোনালী সকাল।
– একতা- আগুন; সুমন শামসুদ্দিন)

এছাড়া এই সিরিজে কবি সাজ্জাদ বিপ্লব শুধু সম্পাদক হয়ে ক্ষান্ত হননি। আবু সাঈদের মৃত্যুর পরপরই সিরিজ শুরুতে এই বৈষম্যের বিরুদ্ধে কলম ধরেছেন, সিরিজ শেষের দিকে এসে দশটি কবিতা লিখেছেন বিভিন্ন আঙ্গিকে বিভিন্ন মেজাজ ও বিষয়াদি নিয়ে; এক কথায় বলতে পারি এই বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে কবি সাজ্জাদ বিপ্লব নিজের সাধ্যের সবটুকু উজাড় করে দিয়েছেন সামনের সারিতে নেতৃত্ব দিয়ে —

আরেকটু ধাক্কা দিন
দেখবেন, পড়ে যাবেন তিনি

তার গদি যাবে উল্টে

চেটেপুটে যা-যা খেয়েছেন
সবকিছুই বের হয়ে আসবে হড়হড় করে

তারপর হবে ইতিহাস, আমাদের
– আরেকটু ধাক্কা দিন; সাজ্জাদ বিপ্লব)

কবি সাজ্জাদ বিপ্লবের ‘আরেকটু ধাক্কা দিন’ কবিতায় যে বলেছে চেটেপুটে যা-কিছু খেয়েছে হড়হড় করে বের হয়ে আসবে এই ইঙ্গিত সত্যি হয়েছে অবশেষে। আসলে কবি ভবিষ্যৎ বলে দিতে পারেন কবিতায়। কবির চোখ আলাদা। কবি সাজ্জাদ বিপ্লব এই আন্দোলনে শহীদ আবু সাঈদের মৃত্যুর দৃশ্য চিত্রকর্মে আঁকার জন্য পশ্চিমবঙ্গের শিল্পী কৌশিক সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতাবদ্ধ হয়েও কবিতা লিখতে ভুলেননি–

এদেশের নতজানু ও নপুংসক শিল্পী (?) সমাজ
যখন অর্ধমৃত– ঘুমিয়ে

তখন তুমি জাগিয়ে দিলে এ বিবেক

একজন অদম্য শহীদ
দাবানলের মতো ছড়িয়ে গেলো সবখানে, সারাদেশে

শহীদী তামান্না বুকে নিয়ে
সকলে যেনো হয়ে উঠলো একেক জন আবু সাঈদ

তোমার তুলির আঁচড় হয়ে গেলো অমর
— তোমার তুলির আঁচড়
[পশ্চিমবঙ্গের শিল্পী কৌশিক সরকার, আপনাকে]

কবি সাজ্জাদ বিপ্লব এই আন্দোলন থেকে কেউ যেন পিছ পা হয়ে না-যায় এজন্যই বুঝি লিখেছেন–

তবু, আমি স্বপ্ন দেখি
তুমি স্বপ্ন দেখো, আমরা সবাই স্বপ্ন দেখি

নরকে, আশার ফুল, ফোটাতেই হবে…
–স্বপ্ন; সাজ্জাদ বিপ্লব)

‘বাংলা রিভিউ-এর সম্পাদক কবি সাজ্জাদ বিপ্লবের স্বপ্নই সত্যি হলো। বাংলাদেশের একটি ঐতিহাসিক বিপ্লবে কবি সাজ্জাদ বিপ্লবের এই মহতী পরিশ্রমে দেশ স্বৈরাচার মুক্ত হওয়ার স্বপ্ন বাস্তবে রূপ নিয়েছে দেখে স্বস্তি ফিরেছে নিশ্চয়; বৈষম্য দূর হলেই কবি তৃপ্ত হবেন বুঝি…

‘বাংলা রিভিউ’-এর এই মহৎ কর্মযজ্ঞে আমার শ্রদ্ধা ও শুভেচ্ছা জ্ঞাপন…

আরও পড়তে পারেন

2 COMMENTS

  1. জনাব মাহমুদ নোমানের অনন্য লেখাটি পড়লাম ☘️🌺☘️
    চমৎকার রিভিউ করেছেন ❤️ চলুক কলম অন্যায়ের বিরুদ্ধে সর্বদা 👍🏻

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

spot_imgspot_imgspot_imgspot_img

জনপ্রিয়

সাম্প্রতিক মন্তব্য সমূহ