spot_imgspot_imgspot_imgspot_img
প্রচ্ছদগদ্যবিনয় মজুমদার নিয়মে অনিয়ম

লিখেছেন : মজিদ মাহমুদ

বিনয় মজুমদার নিয়মে অনিয়ম

মজিদ মাহমুদ 

জীবনানন্দ দাশের পরে যে কবির টিকে থাকা নিয়ে কবিদের মধ্যে বিবাদ মীমাংসিত হয়েছে– নিঃসন্দেহে তাঁর নাম বিনয় মজুমদার। তবে কবিতার পাঠক-জনতা বিনয়কে এখনো নিয়েছে এ কথা বলা যায় না। কারণ কবিতা পাঠকের কাছে পৌঁছে যাবার পথে যে ধরনের প্রতিবন্ধকতা রয়েছে তা অতিক্রম করে কবিতার পক্ষে প্রায়-ই গন্তব্যে পৌঁছানো আজকাল সম্ভব হচ্ছে না। মানুষের হৃদয় প্রদেশের যে স্থল থেকে কবিতার জন্ম, মানুষ এখন আর সে প্রদেশে যেতে চায় না। শুধু দৃশ্য ও বস্তুজগত মানুষকে এখন ব্যতিব্যস্ত করে রাখছে। সুতরাং, বিনয়ের মতো একজন কবিকে বোঝা আদি-প্রকৃতির মতো দুর্লভ। তবে এ কথা আমাদের মনে রাখতে হবে, অন্যপ্রাণির মতো মানুষও পৃথিবীতে প্রকৃতির সন্তান। প্রকৃতি-বিহীন মানুষের যেমন অস্ত্বিত্ব নেই, পাশাপাশি মানুষের একটি নিজের তৈরি জগত ও প্রকৃতি রয়েছে, যার বিনাশ হলে মানুষ এবং অন্য প্রাণিতে তফাত থাকে না। মানুষের নিজের তৈরি যে ভাবনার জগত– তা সব মানুষ একত্রে মিলে সৃষ্টি করতে পারে না। মানুষের অনুভবের ভাষা ও কণ্ঠস্বর বিশেষ কিছু মানুষের মধ্যে প্রকাশিত হয়। কবিরা সে শ্রেণিতে পড়েন বটে, তবে সব কবি নন; বিনয়ের মতো কবিরা কেবল মানুষের জগতকে কিছুটা সম্প্রসারিত করতে পারেন। মানুষের চিন্তার জগতকে নতুন করে নির্মাণ করতে পারেন।

বিনয়ের জগত মূলত আদি দার্শনিকদের ভাবনার জগত। সরল বিষ্ময়াভিভূত হবার জগত। আপতভাবে আমরা যাকে অধিবিদ্যক বলে মনে করি- তা মূলত গণিতের সরলের উপর দাঁড়িয়ে আছে। কিন্তু গণিত কি সরল? গণিত কি একটি জটিল সমস্যা নয়? অথচ সত্যের বহুমুখী সম্বন্ধের পরেও গণিত-ই আমাদের জানা পৃথিবীর সবচেয়ে সত্য আবিষ্কার। এই সত্য আবিষ্কার করেছিলেন দার্শনিকদের গুরু আফলাতুন। বলেছিলেন, যারা অংক বোঝে না, তাদের এই আকাডেমিতে আসার প্রয়োজন নেই। তাদের হৃদয়ে সত্য নেই। যাদের হৃদয়ে সত্য নেই তারা কিভাবে জগতের সত্য আবিষ্কার করবেন! এবং আফলাতুন অনুভব করলেন, অধিকাংশ কবি অংক বোঝে না। তাই সারা জীবন কবিতা লেখা সত্ত্বেও তিনি কবিদের খাতা থেকে নিজের নাম প্রত্যাহার করে নিলেন। বললেন, তার জগতে কবির জায়গা নেই। কবিরা বড় বেশি মিথ্যা কথা বলে। সত্যকে মিথ্যার মায়াজালে আটকে রাখে। বাংলা কবিতায় বিনয় মজুমদার-ই প্রথম প্লেটোর জগতের কবি। যিনি অহেতুক মিথ্যা কথা বলেন না। পাঠকের সামনে গণিত ও বিজ্ঞানের সহজ সত্যগুলো তুলে ধরেন। আদিম পৃথিবীর কবিদের মতো তারও অনুভব প্রমাণযোগ্য। দৃশ্যত, বিনয় এমন কোনো কবিতা লেখেননি- যার সত্যতা প্রমাণ করা সম্ভব নয়। ‘নহ বধূ, নহ মাতা’– টাইপের চরিত্রে বিনয়ের আস্থা ছিল না। যে কারণে বিনয়কে বলা যায় স্পর্শকাতর কবি। কিন্তু আশ্চর্যভাবে তার কবিতা বস্তুবাদিতার জগতে চরম বিষ্ময় বলে মনে হয়। কেননা আমরা যখন একটি বানানো কৃত্রিম উপমার জগতে বসবাস করি; তখন হঠাৎ করে আমাদের চারপাশের জগত দেখতে পেয়ে আঁতকে উঠি। কিন্তু পুরনো জগত ভেঙ্গে যাওয়ার ভয়ে, আমরা সেই সত্যকে সহজে মেনে নিই না। কারণ মানুষের জগত মূলত তার মস্তিষ্কের তৈরি চিত্রকল্পময় জগৎ। যা সংখ্যার যুক্তির উপর প্রতিষ্ঠিত। মস্তিষ্কের জগত ধসে গেলে তার নিজের জগৎ মিথ্যা হয়ে যায়।

আমরা জানি, কবিরা ফুল ও পাখি নিয়ে, চাঁদ ও প্রকৃতি নিয়ে কবিতা লেখেন; কিন্তু বিনয়ের আগে কেউ তেমন লক্ষ্য করেন নি, এই যে কল্পনাময় জগত– মানুষের সঙ্গে তার সম্পর্ক মোটেও কল্পনা সূত্রে গাঁথা নয়; একেবারে লিনিয়ানের মতো, মেন্ডেলের মতো কিংবা ডারউইনের মতো প্রমাণ সাপেক্ষ। একটি বৈজ্ঞানিক সত্যের উপর তারা সবাই দাঁড়িয়ে আছে। এতকাল প্রকৃতি ও কবির মিশেলটা ঠিক বৈজ্ঞানিক উপায়ে হয়নি, যেমনটি বিনয় করেছেন। বিনয়ের জগত মূলত একটি বিজ্ঞানের জগত– একটি সরল যুক্তি পঠন ও অভিজ্ঞতার উপর দাঁড়িয়ে আছে। আমি প্রায়-ই আশ্চর্য হয়ে ভাবি, এ কেমন কবিতা হলো– এত সত্য কথা চারপাশে ছড়িয়ে ছিল– আগে আমরা জানিনি কেন? অথবা জানলেও সত্যের ভূমিতে দাঁড়াতে কবিরা ভয় পেয়েছে। সরল পদ্যকারের মতো, সবল পয়ারের মাধ্যমে এতকালের বিজ্ঞান বর্ণিত জগতের কথা তিনি তার পাঠককে স্মরণ করিয়ে দিতে চাইলেন। কিন্তু এতসব সত্যের মাঝে বিনয় আসলে কি চান? আবিষ্কৃত স্বতঃসিদ্ধ সিদ্ধান্তসমূহ অনবরত মন্ত্রের মতো আওড়িয়ে যান। সতর্ক পাঠক সহজেই দেখতে পাবেন, বিনয়ের কবিতা প্রচলিত উপমা ধারণ করেনি। তার বসবাস একান্ত সম্পন্ন হয়েছে প্রকৃত প্রস্তাবে একটি সীমিত শব্দ ও প্রাণজ জগতে। আমরা মানুষের সংগঠন যুগের কবিতায়, ঋষি কবিদের কবিতায় যে ধরনের সারল্য ও সিদ্ধান্ত লক্ষ্য করি- বিনয় নতুন করে সে ধারাটির আবার উদ্বোধন করেন। সেই জগতের সারল্য আমাদের ফেলে আসা পৃথিবীর দিকে নিয়ে যায়। বিনয়ের প্রথম দিকের বহুল পরিচিত একটি কবিতার উদ্ধৃতি দিয়ে এ সত্য প্রতিপন্ন করা যায়–

বিপন্ন মরাল ওড়ে, অবিরাম পলায়ন করে,

যেহেতু সকলে জানে তার শাদা পালকের নীচে

রয়েছে উদগ্র উষ্ণ মাংস আর মেদ

বাংলা কবিতায় এ ধরনের চিত্রকল্প বিরল– তা আমরা বলি না। কিন্তু চর্যার ভিক্ষু কবি ব্যতিত এমন যুৎসই তুলনা কোথাও মেলে না। ব্যধ ধায়, হরিণী পালায়। ব্যধ পুরুষের সিম্বল, হরিণ নারীর সিম্বল। পুরুষতান্ত্রিক ভাষার জগতে নারীর রূপ তাকে শিকারে পরিণত করে। একটি পলায়নরত হরিণের সঙ্গে ডানার উত্থান নিয়ে বিপন্ন মরাল ওড়ে, অবিরাম পালায়; কারণ ‘আপনা মাঁসে হরিণা বৈরি।’ জীবনানন্দ দাশও কি এমন বোধের উদ্বোধন করেননি, ‘আমি যদি হতাম বনহংস।’ তবে জীবনানন্দের এ কবিতাতে একটি ক্লোজ এন্ডিং ব্যাপার ছিল, তিনি একটি সিদ্ধান্তে এসেছিলেন– শিকারীর গুলিতে নিহত হলে, আধুনিক পৃথিবীর টুকরো টুকরো মৃত্যুর যন্ত্রণা থেকে রক্ষা পাওয়া যেতো। কিন্তু বিনয় এখানে এ সব সত্য ও নিয়তি বলে জেনেছেন; চর্যার কবিরা যেমন জেনেছিলেন। তবে এই কবিতার পাঠক সহসা জীবনানন্দীয় চেতনায় আক্রান্ত হতে পারেন। কিন্তু বিনয়ের সাবলীল বর্ণনা ও ইমেজ অতীতের সমমাত্রিক যে কোনো অভিজ্ঞতাকে নতুন করে বিনির্মাণ করে তোলে। প্রচলিত কবিতা করার জন্য বিনয় কখনো তাড়াহুড়ো করেন না। জীবনানন্দের মতো একটু আয়েশ করে তিনি কবিতার আয়োজন শুরু করেন। মেলে ধরেন কথাযাত্রা। ‘কাচের সন্তান কাচ’-এর মতো কথার সন্তান কথাদের দুনির্বার দুরন্ত যাত্রা শেষ হবার নয়। ঠিক জীবনানন্দের ‘অবসরের গান।’ যেন– ‘শুয়েছে ভোরের রোদ ধানের উপরে মাথা পেতে।’ বিনয়ের ‘বিশাল দুপুর’ ছাড়া জীবনানন্দের এমন সার্থক অনুকার আর কেউ সাহস করেন নি।

বিনয়ের আলোচনায় জীবনানন্দকে দূরে রাখা যায় না। রবীন্দ্রনাথের পরে তিরিশের কবিরা যেমন রাবীন্দ্রিক বলয় অতিক্রমে প্রান্ত না ছুঁয়ে পারেন নি। সুধীন্দ্রনাথকে যেমন বলা হতো রবীন্দ্রনাথের অন্তর্জামি শিষ্য। তেমনি পঞ্চাশ ষাটের কবিতায় জীবনানন্দকে সম্পূর্ণ বাইরে রেখে কবিত্ব শক্তির প্রচণ্ড পরিচয় দিতে খুব কম কবি-ই পেরেছেন। অবশ্যই তা কেবল স্বরে বক্তব্যে নয় মোটেও। এই দূষণ শামসুর রাহমান, শক্তির ক্ষেত্রে বলা হয়েছে, তেমন ইদানীংকালে জয় গোস্বামীর কবিতার পাঠকও জীবনানন্দ দাশকে একেবারে ভুলে থাকতে পারেন না। আগেই বলেছি এই সাজুয্য কেবল ভাষা ভঙ্গিতে, বিষয়ে দুস্তর পারাবার। নারীর একটি রূপকল্প জীবনানন্দ দাশকে সান্ত¡না দিয়েছিল। কিন্তু সে নারী রাবীন্দ্রিক শুশ্রূষাকামী, শরীরের সঙ্গে তার যোগাযোগ নেই। বাংলা কবিতায় কামের বর্ণনায় বিনয় নিন্দিত ও নন্দিত। আমি তার কামকলা কাব্যের নিন্দা বা প্রশংসায় যাব না। তবে এ কথা অস্বীকার করা যাবে না। আমাদের ভাষা ও শব্দের রূপকল্পসমূহ সামাজিক কাঠামো বিনির্মাণের মধ্য দিয়ে গড়ে ওঠে। আমরা ফুকোর হিস্ট্রি অব সেক্সচুয়ালিটি পাঠে জেনেছি মানুষের যৌন আচরণ সবকালে সব সমাজে এক ছিল না। ক্ষমতা কাঠামো ও পুঁজি বিকাশের ধরনের উপর এই আচরণ পরিবর্তিত হয়েছে। বাংলা কবিতার ক্ষেত্রেও আমরা এই পরিবর্তন লক্ষ্য করি। মধ্যযুগের বাঙলা কবিতায় সম্ভোগের যে সরল বর্ণনা এসেছে– তা তৎকালে রুচি গর্হিত কিংবা অশ্লীল হিসেবে বিবেচিত হয়নি। এমনকি শ্রীকৃষ্ণকীর্তনে নারীর শরীর ও সম্ভোগের বর্ণনা চূড়া স্পর্শ সত্ত্বেও রাধাকৃষ্ণের প্রেম কাহিনি হিসেবে ধর্মীয় গুরুত্ব পেয়েছে। ভারতচন্দ্রের বিদ্যাসুন্দর আধুনিক রুচির কাছে অশ্লীল মনে হতে পারে। কিন্তু যৌন আচরণের আজকের রুচি সব সময় ছিল না। বিনয়ের কবিতায় তাঁর সম্ভোগের কবিতাগুলো বাদ রাখা যায় না। কারণ সর্বত্র তাকে নারী-পুরুষের মিলনের আনন্দ ও বেদনা তাড়িত করেছে। আর যৌনতা প্রাণির এমন এক সীমাবদ্ধতা যা একা সম্পাদন করা যায় না। বিনয় তাই এই আনন্দকে তাঁর পাঠকের সঙ্গে ভাগ করে নিতে চেয়েছেন। আর এতে তাঁর কম বিপত্তি হয়নি। এ ক্ষেত্রে একটি বিতর্ক থেকে যায়, বিনয় শিল্প ও যৌনতার যে সূক্ষ্ম সুতার উপর হাঁটতে চেষ্টা করেছেন তা কি পুরোপুরী পেরেছেন? তার জবাব এক কথায় দেয়া সম্ভব নয়। মানুষ যে সমাজ গড়ে তুলেছে; কিংবা যে সমাজ সভ্যতার মূলে দাঁড়িয়ে আমরা কথা বলি– তার লোকমান্য একটি ডিসকোর্স রয়েছে; কিন্তু ভোক্তা নিজে এ ডিসকোর্স তৈরি করেননি। একটি বিবর্তিত ভাষা চেতনার কারাগারে মানুষ বন্দি। প্রকৃতপক্ষে বস্তু এবং দৃশ্যমান জগত– তার নিজস্ব সত্য নির্মাণ করে না। বরং কোন বস্তুর দেখন পদ্ধতি ভাষার জগতে যে ভাবে জারি থাকে, কিংবা ভাষা কতটুকু বর্ণনা করতে পারবে তার একটি অদৃশ্য সীমারেখা টেনে দেয়া হয়– বর্ণনাকারী এরচেয়ে বেশি দূর যেতে পারে না। এমন অনেক সত্যকে প্রশ্ন না করেই মানুষের জীবন অতিক্রান্ত হতে পারে। বিনয় মজুমদারের চেতনামূলে এমন সব বিষয় নাড়া দিয়েছিল- তা মূলত শিশুর বিষয়; ফ্রয়েড বর্ণিত সেই সব জগত– যেখানে শিশুদের বেড়ে ওঠা গুহ্যদ্বার পর্যায়। প্রশ্ন বিহীন অসম্ভব সারল্যে সে এসব ক্রিয়া সম্পাদন করতে চায়; কিন্তু তার বেড়ে ওঠার সঙ্গে একটি নিয়মের জগত সক্রিয় হয়ে ওঠে। আমি জানি না, গণিতবিদ বিনয় সমাজের এসব নিয়ম রপ্ত করার সুযোগ পেয়েছিলেন কিনা। না কি এমন সব প্রশ্নের মধ্যে দৃশ্যকে ছুঁড়ে দিয়েছিলেন– যা সহজে মস্তিষ্ক থেকে বেরুতে চায় না।

বিনয় আমাদের প্রতিদিনের শৃঙ্খলাবদ্ধ জীবনের মধ্যে একটি ব্যতিক্রম হিসেবে; তাঁর উন্মাদগ্রস্ততা দ্বারা আমাদের পুঁজির সমাজকে উপেক্ষার মাধ্যমে– মূহুর্তে কিছুটা মুক্তির আস্বাদন হিসেবে আজ এবং অনাগত বিষয়ী কবিদের অন্তরে কাজ করে যাবেন। নিয়মের সন্তান বিনয় নিয়মের ব্যতিক্রম। উচ্চ গাণিতিক ব্যতিক্রম প্রমাণ বিনয় ছাড়া আর কে জানতেন!

মজিদ মাহমুদ
মজিদ মাহমুদ
মজিদ মাহমুদ ( বাংলা : মজিদ মাহমুদ ; জন্ম 16 এপ্রিল 1966) একজন বাংলাদেশী কবি এবং প্রাবন্ধিক। তিনি 1980 এর দশকের একজন প্রধান কবি হিসাবে স্বীকৃত, তার কৃতিত্বের জন্য ত্রিশটিরও
আরও পড়তে পারেন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

spot_imgspot_imgspot_imgspot_img

জনপ্রিয়

সাম্প্রতিক মন্তব্য সমূহ

কাজী জহিরুল ইসলাম on বাংলা একাডেমির মুখোস উন্মোচন
কাজী জহিরুল ইসলাম on বাংলা একাডেমি এবং আমার গ্লানি
কাজী জহিরুল ইসলাম on ‘প্রথম আলো’র বিকল্প
পথিক মোস্তফা on মানবিক কবি ফররুখ আহমদ
মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন on ক্রান্তিকাল
এ্যাডঃমনিরুল ইসলাম মনু on গুচ্ছ কবিতা : বেনজীন খান
পথিক মোস্তফা on সাক্ষাৎকার : নয়ন আহমেদ
সৈয়দ আহমদ শামীম on বাংলা বসন্ত : তাজ ইসলাম
Jhuma chatterjee ঝুমা চট্টোপাধ্যায়। নিউ দিল্লি on গোলাপ গোলাপ
তাজ ইসলাম on রক্তাক্ত স্বদেশ
আবু বকর সিদ্দিক on আত্মজীবনীর চেয়ে বেশি কিছু
ঝুমা চট্টোপাধ্যায়। নিউ দিল্লি। on জন্মদিনের কবিতা : সাজ্জাদ বিপ্লব
দিশারী মুখোপাধ্যায় on গুচ্ছ কবিতা : গোলাম রসুল
দিশারী মুখোপাধ্যায় on নির্বাচিত ১০ কবিতা : কামরুজ্জামান
তাজ ইসলাম on Menifesto of the Inevitable Revolution
কাজী জহিরুল ইসলাম on দীর্ঘ কবিতা : তাজ ইসলাম
দীপশিখা পোদ্দার on গুচ্ছ কবিতা : কাজল সেন
সৈয়দ সাইফুল্লাহ শিহাব on গুচ্ছ কবিতা : তাজ ইসলাম
নয়ন আহমেদ on রবীন্দ্রনাথ
নয়ন আহমেদ on কিবরিয়া স্যার
বায়েজিদ চাষা on গুচ্ছ কবিতা : অরুণ পাঠক
আবু আফজাল সালেহ on দীর্ঘ কবিতা : অভিবাসীর গান
কাজী জহিরুল ইসলাম on রবীন্দ্রনাথ
আবু সাঈদ ওবায়দুল্লাহ on গুচ্ছ কবিতা : হাফিজ রশিদ খান
আবু সাঈদ ওবায়দুল্লাহ on অক্ষয় কীর্তি
আবু সাঈদ ওবায়দুল্লাহ on অক্ষয় কীর্তি
নয়ন আহমেদ on আমার সময়
মোঃবজলুর রহমান বিশ্বাস on গুচ্ছ কবিতা : দিলরুবা নীলা
তৈমুর খান on অক্ষয় কীর্তি
তৈমুর খান on অক্ষয় কীর্তি
তৈমুর খান on অক্ষয় কীর্তি
কাজী জহিরুল ইসলাম on অক্ষয় কীর্তি
Quazi Islam on শুরুর কথা
আবু হেনা আবদুল আউয়াল, কবি ও লেখক। on আমিনুল ইসলামের কবিতায় বৈশ্বিক ভাবনা
ড. মোহাম্মদ শামসুল আলম, নওগাঁ সরকারি কলেজ নওগাঁ। on আমিনুল ইসলামের কবিতায় বৈশ্বিক ভাবনা
নয়ন আহমেদ on ঈদের কবিতা
নয়ন আহমেদ on ফেলে আসা ঈদ স্মৃতি
নয়ন আহমেদ on ঈদের কবিতা
পথিক মোস্তফা on ঈদের কবিতা
পথিক মোস্তফা on স্মৃতির ঈদ
পথিক মোস্তফা on ঈদ স্মৃতি
Sarida khatun on ঈদ স্মৃতি
নয়ন আহমেদ on ঈদ স্মৃতি
আবু সাঈদ ওবায়দুল্লাহ on দীর্ঘ কবিতা : আবু সাঈদ ওবায়দুল্লাহ
পথিক মোস্তফা on শৈশবের ঈদ : একটি স্মৃতি
পথিক মোস্তফা on স্মৃতির ঈদ
নয়ন আহমেদ on স্মৃতির ঈদ
নয়ন আহমেদ on আমার ঈদ
নয়ন আহমেদ on ঈদের আনন্দ
শাদমান শাহিদ on শৈশবের ঈদ উৎসব
নয়ন আহমেদ on শৈশবের ঈদ উৎসব
আবু সাঈদ ওবায়দুল্লাহ on সাম্প্রতিক কবিতা : নয়ন আহমেদ
মুস্তফা জুয়েল on আমি আর আমার গাযালি
কাজী জহিরুল ইসলাম on গুচ্ছ কবিতা : মুর্শিদ-উল-আলম
মোহাম্মদ মাহিনুর আলম (মাহিন আলম) on অপদার্থবিদ্যা
সৈয়দ সাইফুল্লাহ শিহাব on দেশপ্রেমের ১০ কবিতা : সাজ্জাদ বিপ্লব
কাজী জহিরুল ইসলাম on বিশ্ববিচরণশীল কবিমানুষ
কাজী জহিরুল ইসলাম on বিশ্ববিচরণশীল কবিমানুষ
আবু সাঈদ ওবায়দুল্লাহ on নির্বাচিত ২৫ কবিতা : সাজ্জাদ বিপ্লব
মোহাম্মদ মাহিনুর আলম (মাহিন আলম) on প্রিয়াংকা
প্রত্যয় হামিদ on শাহীন খন্দকার এর কবিতা
মহিবুর রহিম on প্রেম ও প্যারিস
খসরু পারভেজ on কাব্যজীবনকথা
মোঃ শামসুল হক (এস,এইচ,নীর) on সুমন সৈকত এর কবিতা
এম. আবু বকর সিদ্দিক on রেদওয়ানুল হক এর কবিতা