প্রচ্ছদকবিতাগুচ্ছকবিতা :  শাকিল রিয়াজ

গুচ্ছকবিতা :  শাকিল রিয়াজ

শীতকে নিয়ে  

……………………………………..

শাদা কাপড়ের শীত এসে থেকে যায়
ধরণীর ঋতু থেমে গেল এই দেশে!
তুষার মাথায় ঘরগুলো যেন
হুজুরের মত টুপি পড়ে আছে
আর শোনা যায় মিলাদের ধ্বনি কুলখানি কুলখানি।

এ শহর খুব মরে গেল হৃদরোগে
সিঁড়ির গোড়ায় কাফনের মত স্নো
বসে থাকে ঠিক গোরের আশায় চুপ
কাফনের পাশে আমরা একেক আগরবাতির মত
নিঃশ্বাস ঠিক ধোঁয়ার আকারে বাতাসে লুটিয়ে মরে
গাড়ির বনেটে হার্ট এঁকে তুই
লিখেছিলি প্রিয় নাম
নতুন তুষারে চাপা পড়ে গেল তাও।

তোমাদের দেশে পৃথিবীটা কত লাল
তোমাদের রঙবালাদের দেশে ঋতুগুলো বদলায়
তোমাদের দেহে কার্তিক আসে ফাগুনের রস জাগে
তোমাদের ঋতু চির বহমান তোমাদেরই ভঙ্গিতে

ধরণী এখানে বৃদ্ধা হয়েছে ভঙ্গিটা জবুথবু
এইখানে শীত আলঝেইমারে ভোগে
এইখানে শীত এসেছে কিন্তু পথ হারিয়েছে যেতে
 
এই শহরেই ধরণী তোমার ঋতু থেমে গেল, হায়!

******

সহজ ঘুম
…………………………………..

রাত চলেছে রূঢ় ট্রেনের ছাদে
স্পর্শহীন নিঝুম এক দ্বীপে
আঁধার থেকে ডেকেছে রাণী, এসো
কল্পনার নরম কোনো পথে।

চিরদিনের অন্ধকার ঘেঁটে
অযুত দানা নিয়েছিলাম দেহে
চোখের পানি শিখেছে গুঞ্জন
বিরান হুইসেলের সুর থেকে।

মুখভর্তি উষ্ণতার লালা
বরফ বেঁধে নিজেই গলে যাই
ঝরনা থেকে অবহেলার নদী
ফিরে যাচ্ছে হিমালয়ের দিকে।

নিবিড় বোধে ছোট বিবাদ এক
বাঁধিয়ে দিয়ে কোথায় যাও ট্রেন?
আলো পড়েছে নক্ষত্র থেকে
একটি অনাবিষ্কৃতের চাঁদে।

শরীর থেকে ভাঁজের রেখা নিয়ে
অবলীলায় আঁকি অন্ধকার
কালো দেহের সেদ্ধ দানা লুটে
বসে আছেন যে অপরূপ শাদা,

তারই কাছে হাত পেতেছি, দাও
রূপোর ঘুমে সোনার কাঠি নেড়ে
অদেখা সেই সহজ ঘুম আজ
নদীর মতো চলুক অন্তিমে।

*******

কাফকার কাছে 

………………………………………..

তোমার চিবুকে গাঁথা চুম্বনের চতুরতা থেকে
খসে পড়তে পড়তে
অদৃশ্য হয়েছিলাম একটি তিলের গভীরে।
এই তিলের সৌন্দর্যে লুকিয়ে ছিল
সর্বগ্রাসী ব্ল্যাকহোল। সুনসান অন্ধকারের
বাঁকল আঁচড়ে কিছু কালি নিয়ে
তোমাকে চিঠি লিখতে বসেছি কাফকা,
কতো জটিলতা পাড় হয়ে বলো
ফিরে আসা যাবে আগের জীবনে?
বিহ্বল হয়ে তাকিয়ে থাকার মতো নিরাসক্ত
সেই এক ভোজবাজি জীবন!
রোদের ভেল্কিমারা কাঁচা আলো
কেটেকুটে খাওয়ার মতো টক টক জীবন!

অক্ষর থেকে অক্ষরে
মেঘ ফেটে নেমে আসা বিদ্যুৎ
তার স্ফুলিঙ্গ ঢেলে দিলে
খুব নিচু নিঃশ্বাসও ফুঁসে ওঠে ঝড়ের মতো।
বিশ্বাস করো, আমি ফুঁ দিইনি
আমি কোনো দীর্ঘ নিঃশ্বাস রাখিনি আশেপাশে
তবু তোমার কানের দুল নড়ে উঠলো বলে আমি আজ দায়ী হয়েছি সীমা লঙ্ঘনের!   

কঠিন কংক্রিটে ঘাসফুল হয়ে ফুটেছিলাম
তুমি শুধু তাকিয়েছিলে বলে
তুমি জল দিয়েছিলে বলে ফুটেছিলাম লাল।
জলজ্যান্ত এক মানুষ
তোমার রাতজাগা আঙুলে
একবার গুম হয়েছিল সারারাত
আজ ঘাসফুল হয়ে ফিরেছে মেঠোপথে
পাথরের নুড়ি, ইঁটের খোয়ার ফাঁকে ফাঁকে
ফুটে আছে তোমার ভ্রূক্ষেপহীন পায়ের আশেপাশে, নির্মোহ আপেল তলায়
ফুটে আছে দিশাহারা ঘাসফুল হয়ে।

তোমার পায়চারি বেণী হয়ে যেদিকে যাচ্ছে
সেদিকে জ্বর ছুঁই ছুঁই গ্রীষ্ম নামে
ক্ষরা ও দাহনে পোড়া বিকলাঙ্গ গাছপালা থেকে
কয়লা কুড়িয়ে নিয়ে
তোমাকে চিঠি লিখতে বসেছি কাফকা,

এই আরসোলা জীবন আর ভালো লাগে না
আমাকে ফের রূপান্তরিত করো। 

******

লুমিনিতা 
————————————-

এই গলিতে কোনো কবির বসবাস নেই
এই মহল্লায় কোনদিন কেউ এক পঙক্তি স্বপ্ন লেখেনি
কিছু মানুষ অযথাই বসে থাকে নিঃসাড় বারান্দায়
কিছু মানুষ কখনো তাকায় না গৃহে, ভালবাসায়
কিংবা সামনের জানালায়
যেখানে কার্নিসে ঝুলে আছে এখনো কিছু বরফ
পাখির তায়ের মতো ঝিরঝিরে রেশমী রোদ এসে বরফ গলালে
চুয়ে পড়া পানির ফোঁটায় যে বসন্ত উঁকি দেয়
কেউ খেয়াল করে না এই মহল্লায়।

এই সরু গলি গিয়ে মিশেছে গাড়ির রাস্তায়
ফুটপাত ধরে হেঁটে হেঁটে কিছু লোক যেদিকে যাচ্ছে
সেখানে শহরমুখী রেল জড়ো হয় যথারীতি
তার পাশের দোতলা স্নিগ্ধ বাড়িটি
ভেঙেচুরে কেমন এক বাইশ তলা হলো।
উন্নয়নের এই চূড়ায় তাকালে আমাদের মাথার টুপি পড়ে যায়, ঘাড় মটকে যায়, চক্কর লাগে চোখে।
মিষ্টি এক স্বৈরাচারীর মতো আমাদের জীবনে
আবহমান হয়ে যায় এই অযাচিত উচ্চতা।

এখানের রাতজাগা টোবাক শপে কোনো কবি এসে জ্বালাতে চায়নি কিছু আকাঙ্ক্ষা
ঝড়ো বাতাসের ফুঁয়ে শূন্যে স্কেচ করতে করতে
কী সব আঁকছে দূর্বাঘাসগণ
এ পাড়ার কেউ মোহিত হয়না এমন অঙ্কনে
এ পাড়ায় কেউ কবি নন। 

না আমি না তুমি না সতেরো নাম্বার বাড়ির হেলেনা
যে দোলনায় দুলে দুলে তার ট্যাটুখচিত ফর্সা পা নাড়ায় বিকেল হলে,
না নিচতলার রিকার্ড যার অনিশ্চিত জীবন
নৈরাশ্যের ব্যাকপ্যাকে ভরা থাকে ছয়মাস।
এই মহল্লায় যারা ঘুমোতে আসে রাতে
তারা অর্ধেক হৃদয় রেখে আসে কোথাও
এই মহল্লায় যারা জেগে ওঠে ভোরে
অর্ধেক হৃদয়ের খোঁজে তারা উধাও হয়ে যায় কোথাও।
এই বিপন্নতাকে কেউ ছুঁতে পারে না বলে
আমাদের গলিতে কোনো কবি নেই।

বাইশ তলার নিচে এক রুমানিয়ান ভিখারিনী
তার দুস্হ পরিবারের ছবি দেখিয়ে পয়সা চায় প্রতিদিন
ঝনঝন করে ওঠা কফির মগ এগিয়ে দিলে
আমার কন্যা তার জমানো আধুলিগুলো রেখে আসে মগে।
ভিখারিনী একদিন একটি খাতা এগিয়ে দিয়ে
আমার কন্যাকে বললো,
— একটি নাম লেখো, ‘লুমিনিতা’। বড় বড় করে।
লুমিনিতা আমার মেয়ে। অনেকদিন দেখিনা ছোট্টিকে।
ওর জন্য কেনা ফ্রকের বুকে সেলাই করে তুলবো নামটি।

শাদা কাগজে বড় বড় করে লেখা হলো, লুমিনিতা।

একটি সুচ আজ লিখে যেতে পারে
এই মহল্লার প্রথম কবিতাটি। 

********

অর্ধেক মাছ
—————————————-

গতকালের অর্ধেক খাওয়া মাছ সাঁতরে চলে গেল।
মাছের কোন ভাগ খেয়েছিলাম মনে নেই।
মাথা নাকি লেজের ভাগ? নাকি পুরো এক পাশ?
এটা খুব বিবেচ্য বিষয় নয়।

খাবার টেবিলে অন্ধকার ছিল খুব
বাইরে হেমন্তের ডাকে সূর্য নিভেছিল আগেভাগে।
শুধু এই বুকে আলো ছিল
এই বুক জ্বলেছিল ব্যথার ঘর্ষণে।
 
গতকালের অর্ধেক খাওয়া মাছ
একটি কাঁটা রেখে গেছে আলজিভে।
এটাই বিবেচ্য।
এই মাছ আধা খাওয়া মাছ সাঁতরে গেল আহা
সাঁতরে গেল সে গলায় বিঁধে রেখে মনে পড়ার ছুরি।

এই অর্ধেক মাছই পাতে চাই আজ।
বাইরে অন্ধকার থাকবে যথারীতি
ভেতরে অন্ধ টেবিলে জ্বালিয়ে রাখবো গলা ব্যথা।
আমার ব্যথাতুর মুখে একটি কাতর লোকমা হয়ে নিজেকে পূর্ণ করো মাছ।

আমি এখন অর্ধেক মাছের তালাশে
নেমে যাবো অনিশ্চিত নদীগুলোতে।
একটি মাছ পূর্ণতা পাবে আমার পাতে, এই ভরসায়। 

*********

তুই কেন নাম বলিসনি তোর
——————————————————-

একটা কবিতা হতে পারতো তোর নামে
যদি সাবধানে নামটা শুধু বলে যেতি কানে
তোর দীঘল বাসনা আর বাষ্পরুদ্ধ প্রেম
বেঁচেবর্তে থাকতো কিছু চোখ মোছায়
কিছু পেলব বেদনায়
আমার জীবনকালে।
ইনিয়েবিনিয়ে জোর করে
কবিতাকে নিয়ে আসা হতো
তোর নামের ঘেরাটোপে, অর্থের আঙিনায়, বিমূর্তে।
তুই কেন নাম বলিসনি তোর?

উচ্ছল বালিকার মতো বৃষ্টি নেমে আসা দিন
তোর আঙুলেই গুণে গুণে শেষ হয়ে যায়
খড়খড়ে বাতাসের রঙ লাল হয় তোর গাল থেকে ধার নিয়ে
কিছু নিচু দমে ঝড়ের সম্ভাবনা শ্বাস নেয় ভাটির অঞ্চলে।
তুই কেন পা বাড়াসনি তোর?

তোর শান্ত ছাতা উল্টে গিয়ে যেদিকে উড়লো
তুই সেদিকে গেলি না
তুই ছেড়ে আসলি একআধটু জীবন,
তুই উড়িয়ে দিলি একআধটু ঠাঁই, বৃষ্টিপথে।
তারপর কোথায় গেলি তুই?
তুই কেন গ্রাম বলিসনি তোর?

চোট পাওয়া বিকেল গোঙায় টলটলে চোখে
তোর চলে যাওয়া ঝাপসা হয়ে গেলে
সেখানে রঙধনু জাগে দুটি রঙ নিয়ে
তোর চিবুকের শিরশিরে রঙ
তোর ফিরে যাবার পাণ্ডুর রঙ  
তুই তাকালিনা বলে পাতাঝরা থেমে গেল
তুই তাকালিনা বলে বাতাস লুকিয়ে নিলো
তার অবলোকনের চোট, না দেখার ক্ষয়ক্ষতি।   
তুই কেন চোখ ফেরাসনি তোর?

তবু ভুল পথে হেঁটে গেলি তুই
জবুথবু রোদের বিলাপ ওঠে পথে পথে
এ পথ তীর্থগামী নয় বলে একবার
ফিরিয়েছিলি চোখ শীতের দিকে
বরফের গলায়মান ভাষা
তোর পা বেয়ে উঠে যায় পাজরের ঘরে
এভাবে একদিন তুই শীতলপাটি হয়ে
আমার উষ্ণ বসার ঘরে বিছিয়ে পড়বি
একদিন তাতে শুয়ে খুব প্রলাপ বকবো
ঠকঠক করে কেঁপে কেঁপে খুব করে মাকে চাইবো।
তুই কেন জ্বর বাধাসনি তোর?

তোর এই বাঁকা জীবন এমন গুল্মলতার মতো মন
সরলরেখাগুলো ঠুকরে ঠুকরে খেয়ে পাখি হয়ে যায়
একঝাঁক শীতপাখি, যারা সরলরেখায় উড়ে
আমাদের দৃষ্টিকে মোটা করে দিয়ে দিকভ্রান্ত হয়।
তুই উড়বি বলে আকাশ ফাঁকা রাখি পাহারায়
পতনশীল উল্কাপিণ্ডকে নিভিয়ে দেই ফুঁ দিয়ে
তুই কেন পাখা মেলিসনি তোর?

খুব ভোরে তোর অবিন্যস্ত ঋতু কি খুলেছিল ফিতা?
প্রকৃতির সাইকেলে চড়ে বসে
বেদনা বিলিয়েছিলি কালশিটে দৃষ্টির টর্চ জ্বেলে।
তুইই জানিস কেন একটি ঋতু চিরকাল একা
কোন নদী ভারাক্রান্ত, কোন পথ অশীতিপর
কে শুয়েছে একা একা এই ঘোরতর সন্ধ্যায়
পেঁয়াজবিহীন শাকে একমুঠো ভাত
কে সাজালো লোকমায়? কোন যুবক
বেঁচে যায় দ্বিধা দ্বন্দ্বে?
তুই কেন আত্মহত্যা হলিনা তোর?

একটা ঝাপসা বিকেলে
নোনতা হাওয়ায় নাচা দুফোঁটা কুয়াশার মত
একদিন মুছে যাবি তুই বোধ ও বোধন থেকে
আমার রুগ্ন খাতা থেকে
শিরোনামহীন একটি কবিতা থেকে।

তুই কেন নাম বলিসনি তোর?

……

শাকিল রিয়াজ। কবি, সাংবাদিক, কলামিস্ট। জন্ম ১৭ অক্টোবর ১৯৭০। গ্রামের বাড়ি বরিশালের মুলাদী উপজেলায়। জন্ম নারায়ণগন্জ। পিতা মোঃ মজিবুল ইসলাম, মাতা ফৌজিয়া ইসলাম।  শৈশব-কৈশোর কেটেছে ফরিদপুরে। ফরিদপুর জেলা স্কুল, রাজেন্দ্র কলেজ, অতপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতায় এম এ। সুইডিশ ভাষা, সাহিত্য ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ে পড়েছেন স্টকহোম ইউনিভার্সিটিতে। ভেল্যু-বেইজড লিডারশীপ কোর্স করেছেন ক্যারোলিনস্কা ইনস্টিটিউট থেকে। স্টকহোমের স্কুল অব কমপিটেন্স ডেভেলাপমেন্টে পড়েছেন কোয়ালিফায়েড রিসার্চিং নিয়ে।

স্কুল-জীবনেই লেখালেখিতে হাতেখড়ি। সাংবাদিকতায় দীক্ষাও স্কুল জীবনে। ফরিদপুর জেলা স্কুলে অধ্যয়নকালে জাতীয় পত্রপত্রিকায় লেখালেখি প্রকাশিত হয়। প্রকাশিত হয় ফরিদপুরের স্থানীয় পত্রপত্রিকায়ও। উচ্চমাধ্যমিকে পাঠকালে সম্পাদনা করেছেন কলেজ শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে প্রকাশিত পত্রিকা “রক্তাক্ত সংলাপ”। ফরিদপুরে লিটলম্যাগ আন্দোলনের প্রথমদিকের কলাকুশলী। ঢাকায় এসে প্রথম কাজ করেন মাসিক নতুন ঢাকা ডাইজেস্টে। কবি ফজল শাহাবুদ্দীন সম্পাদিত নান্দনিক পত্রিকায় যোগ দেন সহকারী সম্পাদক হিসেবে। তাঁরই সম্পাদিত সাহিত্য পত্রিকা কবিকণ্ঠতে কাজ করেছেন সহযোগী সম্পাদক হিসেবে। যৌথভাবে সম্পাদনা করেছেন লিটলম্যাগচোখশিরোনাম

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠকালেই মূলধারার সাংবাদিকতার সঙ্গে জড়িত। দৈনিক জনকণ্ঠের প্রতিষ্ঠালগ্নের অন্যতম কুশলী। কাজ করেছেন ফিচার ও সম্পাদীয় বিভাগে বিভাগীয় সম্পাদক হিসেবে। বাংলাদেশ টেলিভিশনে কাজ করেছেন গবেষক ও উপস্হাপক হিসেবে। সংযুক্ত ছিলেন বাংলাদেশ বেতারের সঙ্গে। নব্বইর গণ আন্দোলনে জড়িয়ে কারাভোগ করেন। 

প্রকাশিত কাব্যগ্রন্হ চারটি। একাকি পুরুষ একাকি রমণী, পোড়ে প্রেম পুরোটাই, মকর রাশির মেয়ে, নিজের ছায়াকে বৃষ্টিতে ভিজিয়ে মজা লুটি। প্রবন্ধগ্রন্হ অন্যান্য এবং আত্মহত্যার স্বপক্ষে। কিশোর উপন্যাস দ্বীপ বিভীষিকা

শাকিল রিয়াজ ২০০৩ সাল থেকে সুইডেন প্রবাসী। 

আরও পড়তে পারেন

1 COMMENT

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

জনপ্রিয়

সাম্প্রতিক মন্তব্য সমূহ

সৈয়দ আহমদ শামীম on বাংলা বসন্ত : তাজ ইসলাম
Jhuma chatterjee ঝুমা চট্টোপাধ্যায়। নিউ দিল্লি on গোলাপ গোলাপ
তাজ ইসলাম on রক্তাক্ত স্বদেশ
আবু বকর সিদ্দিক on আত্মজীবনীর চেয়ে বেশি কিছু
ঝুমা চট্টোপাধ্যায়। নিউ দিল্লি। on জন্মদিনের কবিতা : সাজ্জাদ বিপ্লব
দিশারী মুখোপাধ্যায় on গুচ্ছ কবিতা : গোলাম রসুল
দিশারী মুখোপাধ্যায় on নির্বাচিত ১০ কবিতা : কামরুজ্জামান
তাজ ইসলাম on Menifesto of the Inevitable Revolution
কাজী জহিরুল ইসলাম on দীর্ঘ কবিতা : তাজ ইসলাম
দীপশিখা পোদ্দার on গুচ্ছ কবিতা : কাজল সেন
সৈয়দ সাইফুল্লাহ শিহাব on গুচ্ছ কবিতা : তাজ ইসলাম
নয়ন আহমেদ on রবীন্দ্রনাথ
নয়ন আহমেদ on কিবরিয়া স্যার
বায়েজিদ চাষা on গুচ্ছ কবিতা : অরুণ পাঠক
আবু আফজাল সালেহ on দীর্ঘ কবিতা : অভিবাসীর গান
কাজী জহিরুল ইসলাম on রবীন্দ্রনাথ
আবু সাঈদ ওবায়দুল্লাহ on গুচ্ছ কবিতা : হাফিজ রশিদ খান
আবু সাঈদ ওবায়দুল্লাহ on অক্ষয় কীর্তি
আবু সাঈদ ওবায়দুল্লাহ on অক্ষয় কীর্তি
নয়ন আহমেদ on আমার সময়
মোঃবজলুর রহমান বিশ্বাস on গুচ্ছ কবিতা : দিলরুবা নীলা
তৈমুর খান on অক্ষয় কীর্তি
তৈমুর খান on অক্ষয় কীর্তি
তৈমুর খান on অক্ষয় কীর্তি
কাজী জহিরুল ইসলাম on অক্ষয় কীর্তি
Quazi Islam on শুরুর কথা
আবু হেনা আবদুল আউয়াল, কবি ও লেখক। on আমিনুল ইসলামের কবিতায় বৈশ্বিক ভাবনা
ড. মোহাম্মদ শামসুল আলম, নওগাঁ সরকারি কলেজ নওগাঁ। on আমিনুল ইসলামের কবিতায় বৈশ্বিক ভাবনা
নয়ন আহমেদ on ঈদের কবিতা
নয়ন আহমেদ on ফেলে আসা ঈদ স্মৃতি
নয়ন আহমেদ on ঈদের কবিতা
পথিক মোস্তফা on ঈদের কবিতা
পথিক মোস্তফা on স্মৃতির ঈদ
পথিক মোস্তফা on ঈদ স্মৃতি
Sarida khatun on ঈদ স্মৃতি
নয়ন আহমেদ on ঈদ স্মৃতি
আবু সাঈদ ওবায়দুল্লাহ on দীর্ঘ কবিতা : আবু সাঈদ ওবায়দুল্লাহ
পথিক মোস্তফা on শৈশবের ঈদ : একটি স্মৃতি
পথিক মোস্তফা on স্মৃতির ঈদ
নয়ন আহমেদ on স্মৃতির ঈদ
নয়ন আহমেদ on আমার ঈদ
নয়ন আহমেদ on ঈদের আনন্দ
শাদমান শাহিদ on শৈশবের ঈদ উৎসব
নয়ন আহমেদ on শৈশবের ঈদ উৎসব
আবু সাঈদ ওবায়দুল্লাহ on সাম্প্রতিক কবিতা : নয়ন আহমেদ
মুস্তফা জুয়েল on আমি আর আমার গাযালি
কাজী জহিরুল ইসলাম on গুচ্ছ কবিতা : মুর্শিদ-উল-আলম
মোহাম্মদ মাহিনুর আলম (মাহিন আলম) on অপদার্থবিদ্যা
সৈয়দ সাইফুল্লাহ শিহাব on দেশপ্রেমের ১০ কবিতা : সাজ্জাদ বিপ্লব
কাজী জহিরুল ইসলাম on বিশ্ববিচরণশীল কবিমানুষ
কাজী জহিরুল ইসলাম on বিশ্ববিচরণশীল কবিমানুষ
আবু সাঈদ ওবায়দুল্লাহ on নির্বাচিত ২৫ কবিতা : সাজ্জাদ বিপ্লব
মোহাম্মদ মাহিনুর আলম (মাহিন আলম) on প্রিয়াংকা
প্রত্যয় হামিদ on শাহীন খন্দকার এর কবিতা
মহিবুর রহিম on প্রেম ও প্যারিস
খসরু পারভেজ on কাব্যজীবনকথা
মোঃ শামসুল হক (এস,এইচ,নীর) on সুমন সৈকত এর কবিতা
এম. আবু বকর সিদ্দিক on রেদওয়ানুল হক এর কবিতা